ঘর সাজাতে বিভিন্ন ব্রান্ডের Furniture

নিজের ঘরটাকে আরেকটু সুন্দর, আরেকটু নতুনত্ব দিয়ে সাজাতে আমাদের কতই না আয়োজন। এইজন্য আমাদের প্রায়োরিটির অন্যতম লিস্টেই থাকে Furniture।
বাংলাদেশের Furniture এর বাজার দিন দিন উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি ব্র্যান্ডের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য, সেবা এবং বাজার ধরার কৌশল রয়েছে। ঘর সাজাতে Furniture এর গুরুত্ব যেমন অপরিসীম, তেমনি মান, দামের ক্ষেত্রে সঠিক ব্র্যান্ড বেছে নেওয়াও অনেক জরুরি।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি আসবাব ব্র্যান্ড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো, যেখানে তাদের ইতিহাস, পণ্য, দাম এবং বিশেষত্বসহ প্রয়োজনীয় সব তথ্য থাকবে আপনার জন্য।
বাংলাদেশের সেরা Furniture Brands
১. হাতিল ফার্নিচার (Hatil Furniture)
ইতিহাস ও পরিচিতি:
হাতিল ফার্নিচার বাংলাদেশের Furniture শিল্পের অন্যতম সেরা নাম। ১৯৬৩ সালে হাতিলের যাত্রা শুরু হয়েছিল। তাদের আধুনিক প্রযুক্তি, নকশা ও পরিবেশ-বান্ধব নীতির কারণে আজ তারা আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত। হাতিল ফার্নিচার বর্তমানে দেশ ও বিদেশের বাজারে সমানভাবে জনপ্রিয়।
পণ্যসমূহ:
- সোফা সেট: হাতিলের সোফা সেটগুলো বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের হয়ে থাকে। তারা উন্নতমানের কাপড় এবং কাঠ ব্যবহার করে, যা আরামদায়ক এবং নান্দনিকভাবে আকর্ষণীয়।
- বেডরুম সেট: হাতিলের বেডরুম সেটে বেড, ওয়ার্ডরোব এবং সাইড টেবিলসহ বিভিন্ন জিনিস থাকে যা একটি পূর্ণাঙ্গ সাজসজ্জা তৈরি করে।
- ডাইনিং টেবিল: হাতিলের ডাইনিং টেবিলগুলো আধুনিক ডিজাইনের পাশাপাশি খুবই টেকসই।
দাম:
হাতিলের আসবাবের দাম উচ্চমানের হওয়ায় তুলনামূলকভাবে বেশি, তবে মানের কারণে এটি মূল্যবান বলে বিবেচিত হয়।
- সোফা সেট: ৫০,০০০ - ১,৫০,০০০ টাকা।
- বেডরুম সেট: ৪০,০০০ - ১,০০,০০০ টাকা।
- ডাইনিং টেবিল: ৩০,০০০ - ৯০,০০০ টাকা।
বিশেষত্ব:
হাতিল ফার্নিচার তাদের ডিজাইন ও পরিবেশ-বান্ধব পণ্য তৈরির জন্য প্রসিদ্ধ। তারা প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করে আসবাব তৈরি করে যা টেকসই এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়। এছাড়া, হাতিলের পণ্য আন্তর্জাতিক মানের এবং এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হয়।
২. নাদিয়া ফার্নিচার (Nadia Furniture)
ইতিহাস ও পরিচিতি:
নাদিয়া ফার্নিচার ১৯৯১ সালে তাদের যাত্রা শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের উন্নত কাঠের Furniture এবং উচ্চমানের নকশার জন্য বিখ্যাত। ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য নাদিয়ার আসবাব একটি আদর্শ পছন্দ। তাদের পণ্য সারা বাংলাদেশে এবং আন্তর্জাতিক বাজারেও বেশ সমাদৃত।
পণ্যসমূহ:
- চেয়ার ও টেবিল: নাদিয়া তাদের সাশ্রয়ী মূল্যের চেয়ার ও টেবিলের জন্য পরিচিত, যা দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
- আলমারি ও ওয়ার্ডরোব: এই আসবাবগুলো কাঠের মান এবং ডিজাইনের জন্য বিখ্যাত, যা দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার উপযোগী।
দাম:
- চেয়ার: ৪,০০০ - ১৫,০০০ টাকা।
- ওয়ার্ডরোব: ২৫,০০০ - ৭০,০০০ টাকা।
- ডাইনিং টেবিল: ৩০,০০০ - ৭০,০০০ টাকা।
বিশেষত্ব:
নাদিয়া ফার্নিচার তাদের আসবাব তৈরিতে উন্নত মানের কাঠ এবং নান্দনিক ডিজাইনকে প্রাধান্য দেয়। তারা প্রতিটি আসবাবের গুণগত মান রক্ষা করার জন্য বিশেষভাবে মনোযোগী এবং ক্রেতাদের জন্য কাস্টমাইজড ডিজাইন সরবরাহ করে। তাদের আসবাবের ফিনিশিং উচ্চমানের এবং টেকসই, যা ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করেছে।
৩. পার্টেক্স ফার্নিচার (Partex Furniture)
ইতিহাস ও পরিচিতি:
পার্টেক্স ফার্নিচার বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো এবং জনপ্রিয় আসবাব ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে অন্যতম। পার্টেক্স গ্রুপের অধীনে ১৯৬২ সালে Furniture উৎপাদন শুরু হয়। তাদের পণ্যের মান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য পার্টেক্স বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
পণ্যসমূহ:
- ওয়ার্ডরোব ও ক্যাবিনেট: পার্টেক্সের তৈরি ওয়ার্ডরোব এবং ক্যাবিনেটগুলো টেকসই এবং সাশ্রয়ী।
- ডাইনিং টেবিল: পার্টেক্সের ডাইনিং টেবিলগুলো প্রাথমিক এবং মাঝারি বাজেটের মানুষের জন্য একটি আদর্শ পছন্দ।
দাম:
- ওয়ার্ডরোব: ২০,০০০ - ৫০,০০০ টাকা।
- ডাইনিং টেবিল: ২৫,০০০ - ৭০,০০০ টাকা।
বিশেষত্ব:
পার্টেক্স তাদের পণ্যের দাম তুলনামূলকভাবে কম রাখে, তবে গুণগত মান বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। তারা সাধারণত মিড-রেঞ্জের আসবাব তৈরি করে যা মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য উপযোগী। পার্টেক্সের পণ্য বেশ টেকসই এবং স্থানীয়ভাবে সহজলভ্য হওয়ায় তাদের জনপ্রিয়তা ক্রমশ বাড়ছে।
৪. অটবি ফার্নিচার (Otobi Furniture)
ইতিহাস ও পরিচিতি:
অটবি বাংলাদেশের অন্যতম পুরোনো আসবাব ব্র্যান্ড, যার যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৫ সালে। অটবি মূলত আধুনিক ডিজাইনের আসবাব তৈরি করে থাকে এবং তাদের পণ্য দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে প্রচুর সুনাম অর্জন করেছে।
পণ্যসমূহ:
- বুক শেলফ: আধুনিক এবং স্থায়িত্বশীল ডিজাইনের বুক শেলফের জন্য অটবি জনপ্রিয়।
- ওয়ার্ডরোব ও বেড: ঘর সাজাতে অত্যাধুনিক ডিজাইনের ওয়ার্ডরোব এবং বেড তৈরি করে।
দাম:
- বুক শেলফ: ১০,০০০ - ৫০,০০০ টাকা।
- ওয়ার্ডরোব: ৩০,০০০ - ৭০,০০০ টাকা।
বিশেষত্ব:
অটবি তাদের আসবাবের ডিজাইন, গুণগত মান এবং আধুনিকতার জন্য বিখ্যাত। তারা আধুনিক ডিজাইনের পাশাপাশি প্রচুর ভ্যারাইটি দিয়ে আসবাব তৈরি করে যা ঘরের সাজসজ্জায় বৈচিত্র্য নিয়ে আসে। এছাড়াও, অটবি তাদের দ্রুত ডেলিভারি এবং উন্নত গ্রাহক সেবার জন্য সুপরিচিত।
৫. আখতার ফার্নিচার (Akhtar Furniture)
ইতিহাস ও পরিচিতি:
আখতার ফার্নিচার ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং এটি বাংলাদেশের Furniture শিল্পে একটি শক্তিশালী নাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি মূলত তাদের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির আসবাব এবং উৎকৃষ্ট সেবার জন্য সুপরিচিত। আখতার ফার্নিচারের পণ্যগুলো ঘরের অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পণ্যসমূহ:
- বেডরুম সেট: আখতার ফার্নিচারের বেডরুম সেটগুলোর মধ্যে থাকে আধুনিক ডিজাইনের বেড, ওয়ার্ডরোব এবং সাইড টেবিল, যা দীর্ঘস্থায়ী এবং দৃষ্টিনন্দন।
- ডাইনিং সেট: আখতার ফার্নিচারের ডাইনিং সেটগুলো অনেক বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং উচ্চমানের কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয়।
দাম:
আখতারের আসবাবগুলো সাধারণত উচ্চ মানের এবং টেকসই হওয়ায় দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। তবে এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হয়।
- বেডরুম সেট: ৫০,০০০ - ১,২০,০০০ টাকা।
- ডাইনিং সেট: ৪০,০০০ - ১,০০,০০০ টাকা।
বিশেষত্ব:
আখতার ফার্নিচারের আসবাব তৈরিতে উচ্চমানের কাঠ ব্যবহার করা হয়, যা দীর্ঘস্থায়ী এবং শক্তিশালী। তারা Furniture এর নকশা এবং গুণমানের সঙ্গে আপস করে না, ফলে আখতার ফার্নিচার তাদের গ্রাহকদের মধ্যে আস্থা অর্জন করেছে। তাদের ডিজাইন সমসাময়িক এবং প্রিমিয়াম।
৬. ব্রাদার্স ফার্নিচার (Brothers Furniture)
ইতিহাস ও পরিচিতি:
ব্রাদার্স ফার্নিচার বাংলাদেশের Furniture শিল্পে নতুন নয়। তারা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। তাদের আসবাবের মান এবং টেকসই ডিজাইন গ্রাহকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।
পণ্যসমূহ:
- সোফা সেট: ব্রাদার্স ফার্নিচারের সোফা সেটগুলো আধুনিক এবং আরামদায়ক। এটি দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য খুবই উপযোগী।
- বেডরুম সেট: ব্রাদার্সের বেডরুম সেটগুলো একদম নান্দনিক ও টেকসই উপকরণ দিয়ে তৈরি।
দাম:
- সোফা সেট: ৩০,০০০ - ৭০,০০০ টাকা।
- বেডরুম সেট: ৫০,০০০ - ১,১০,০০০ টাকা।
বিশেষত্ব:
ব্রাদার্স ফার্নিচার তাদের পণ্যের মান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য পরিচিত। তারা ঘর সাজানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ফার্নিচার তৈরি করে যা শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না বরং ব্যবহারিক দিক থেকেও উপযোগী। তাদের পণ্য স্থানীয়ভাবে তৈরি হওয়ায় দামও সাশ্রয়ী এবং মানের দিক থেকেও শক্তিশালী।
৭. নাভানা ফার্নিচার (Navana Furniture)
ইতিহাস ও পরিচিতি:
নাভানা ফার্নিচার নাভানা গ্রুপের একটি অংশ এবং এটি ১৯৯২ সালে তাদের যাত্রা শুরু করে। নাভানা ফার্নিচার আধুনিক এবং উদ্ভাবনী আসবাবের জন্য প্রসিদ্ধ। নাভানার পণ্য আন্তর্জাতিক মানের এবং ক্রেতাদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন বৈচিত্র্যপূর্ণ ডিজাইন নিয়ে আসে।
পণ্যসমূহ:
- ডাইনিং টেবিল ও চেয়ার: নাভানার ডাইনিং টেবিলগুলো খুবই আধুনিক এবং টেকসই কাঠ দিয়ে তৈরি।
- ওয়ার্ডরোব ও বেড: নাভানা ওয়ার্ডরোব এবং বেডের ডিজাইন অত্যন্ত উন্নত এবং আভিজাত্য প্রকাশ করে।
দাম:
নাভানা ফার্নিচারের পণ্যসমূহের দাম গুণগত মানের কারণে তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে, তবে ক্রেতারা এটির সেবা এবং স্থায়িত্ব পেয়ে থাকেন।
- ডাইনিং টেবিল: ৪০,০০০ - ৮০,০০০ টাকা।
- ওয়ার্ডরোব: ৩০,০০০ - ৭০,০০০ টাকা।
বিশেষত্ব:
নাভানা ফার্নিচার তাদের আসবাবের জন্য উদ্ভাবনী এবং আধুনিক ডিজাইনের ওপর গুরুত্ব দেয়। তারা উন্নতমানের কাঠ এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসবাব তৈরি করে যা ঘরের শোভা বৃদ্ধি করে এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার উপযোগী হয়। এছাড়াও, নাভানার সেবা এবং বিক্রয়োত্তর সাপোর্ট তাদের জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ।
শেষ কথা:
বাংলাদেশের ফার্নিচার বাজারে প্রতিটি ব্র্যান্ডের নিজস্ব অনন্য বৈশিষ্ট্য এবং পণ্য রয়েছে। এই ব্র্যান্ডগুলো তাদের পণ্যের গুণমান এবং গ্রাহক সেবার জন্য পরিচিত।
কিছু ব্র্যান্ড যেমন হাতিল এবং নাদিয়া ফার্নিচার প্রিমিয়াম মানের পণ্য সরবরাহ করে, অন্যদিকে পার্টেক্স এবং ব্রাদার্স ফার্নিচার সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করে। যাদের বাজেট এবং চাহিদা ভিন্ন, তারা উপযুক্ত ব্র্যান্ড বেছে নিয়ে তাদের ঘর সাজানোর জন্য সেরা ফার্নিচারটি নিতে পারবেন। আর লেটেস্ট দাম ও মডেল সম্পর্কে আরো জানতে তাদের ওয়েবসাইট ঘুরে দেখতে পারেন। অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন নিকটস্থ আউটলেট এ।
১. বাংলাদেশের সেরা ফার্নিচার ব্র্যান্ডগুলো কী কী?
উত্তর: বাংলাদেশের সেরা ফার্নিচার ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে হাতিল, পার্টেক্স, নাদিয়া, আখতার, ব্রাদার্স এবং নাভানা উল্লেখযোগ্য। এগুলো তাদের উচ্চমানের পণ্য, বিভিন্ন ডিজাইন এবং গ্রাহক সেবার জন্য পরিচিত।
২. ফার্নিচার কেনার সময় কী কী বিষয় খেয়াল রাখতে হবে?
উত্তর: ফার্নিচার কেনার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত:
- উপাদান: উচ্চমানের কাঠ বা উপকরণ নির্বাচন করুন।
- ডিজাইন: আপনার ঘরের সাজসজ্জার সাথে মানানসই ডিজাইন বেছে নিন।
- দাম: বাজেটের মধ্যে মানসম্মত পণ্য খুঁজুন।
- বিক্রয়োত্তর সেবা: ওয়ারেন্টি এবং সেবার সুবিধা বিবেচনা করুন।
৩. হাতিল এবং আখতার ফার্নিচারের মধ্যে কী পার্থক্য?
উত্তর: হাতিল ফার্নিচার সাধারণত আধুনিক ডিজাইন এবং উচ্চমানের উপকরণের জন্য পরিচিত, যেখানে আখতার ফার্নিচার তাদের টেকসই এবং ক্লাসিক ডিজাইনের জন্য বেশি জনপ্রিয়। হাতিলের পণ্যের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি হলেও আখতার সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো মানের ফার্নিচার প্রদান করে।
৪. ফার্নিচারের গুণগত মান কিভাবে যাচাই করা যায়?
উত্তর: ফার্নিচারের গুণগত মান যাচাইয়ের জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন:
- উপাদান পরীক্ষা: কাঠের স্থায়িত্ব এবং প্রয়োগকৃত ফিনিশ চেক করুন।
- নকশা: সমাপ্তির ধরণ এবং ফিটিং দেখে নিন।
- গ্রাহক রিভিউ: অন্য ক্রেতাদের মতামত ও অভিজ্ঞতা জানুন।
- দাম: গুণমানের সাথে মিল রেখে দাম যাচাই করুন।