চাকরিজীবীদের জন্য বাসা শিফটিং এর ১০ টি টিপস

featured image

বাসা শিফটিং! চাকরীজীবিদের জন্য যেন এক চ্যালেঞ্জের নাম। অফিসের ব্যস্ত শিডিউল, সাথে বাসা বদল করার এত এত প্লানিং, ছোট বড় অসংখ্য কাজ। একজন চাকুরীজীবির জন্য নিঃসন্দেহে কঠিন একটা ব্যপার। 

কিন্তু  কাজের চাপ এবং দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ততার মাঝে এই বাসা পরিবর্তন এর কাজটি আরেকটু সহজ করা প্রয়োজন। নির্দিষ্ট প্লানিং, ছোট ছোট কাজ এগিয়ে রাখা, সতর্ক থকার মাধ্যমে চাকুরিজীবীদের জন্য বাসা পরিবর্তন করা ইজি করে আনা সম্ভব। তাই চাকরিজীবীদের জন্য বাসা শিফটিং এর ১০টি কার্যকর টিপস নিয়ে চলে আসলাম। 

 

চাকরিজীবীদের জন্য বাসা শিফটিং টিপস (Home Shifting Tips for Job Holders)

১. আগাম পরিকল্পনা করুন

বাসা শিফটিং (Home Shifting) এর প্রক্রিয়া শুরু করার আগে একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করুন। পরিকল্পনা ছাড়া যে কোন কাজই অসম্পূর্ণ থেকে যেতে পারে। তাই প্রথমেই একটি আউটলাইন তৈরি করুন। আপনি কীভাবে এবং কবে শুরু করবেন, তা একটি নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুযায়ী পরিকল্পনা করুন।

কর্মপদ্ধতি:

  • সময় নির্ধারণ: শিফটিং এর জন্য একটি নির্দিষ্ট দিন ঠিক করুন এবং সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি শুরু করুন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে প্রস্তুত থাকুন। বেশি ভাল হল ছুটির দিনে পরিকল্পনা করলে।
  • কর্ম পরিকল্পনা: প্রতিদিনের জন্য নির্দিষ্ট কাজের তালিকা তৈরি করুন। কোন দিন কি কাজ করবেন তা নির্দিষ্ট করুন এবং সেগুলো সময়মতো শেষ করার চেষ্টা করুন।
  • সহায়তা: পরিবারের সদস্যদের বা বন্ধুদের সাহায্য নিতে পারেন। একা সব কাজ করতে গেলে সময় এবং শ্রম উভয়ই বেশি লাগবে।

২. একটি চেকলিস্ট তৈরি করুন

house moving tips for job holders

চেকলিস্ট তৈরি করলে বাসা শিফটিং  এ কোন কিছুই বাদ পড়বে না। এটি একটি শক্তিশালী টুল বলা চলে,  যা আপনাকে সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে সাহায্য করবে এবং সব কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে সহযোগিতা করবে।

চেকলিস্টের উপাদান:

  • প্যাকিং: কোন জিনিস আগে প্যাক করবেন এবং কোনটি পরে তা নির্ধারণ করুন। যেমন প্রথমে কম প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র প্যাক করুন এবং প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র শেষে প্যাক করুন।
  • লোডিং ও আনলোডিং: কোন জিনিস কিভাবে গাড়িতে লোড করবেন এবং কিভাবে নতুন বাসায় আনলোড করবেন তা পরিকল্পনা করুন।
  • অফিস কাজ: শিফটিং এর সময় অফিসের কোন কাজ গুলো সম্পন্ন করতে হবে তা তালিকাভুক্ত করুন।

৩. প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সংগ্রহ করুন

শিফটিং এর জন্য প্রয়োজনীয় প্যাকিং বক্স, টেপ, মার্কার, বালিশ, কম্বল ইত্যাদি সরঞ্জাম আগে থেকেই সংগ্রহ করুন। প্যাকিং সরঞ্জাম গুলো আগাম প্রস্তুত রাখা আপনাকে সময় বাঁচাতে সাহায্য করবে এবং কাজের মধ্যে কোন ঝামেলা হবে না।

সরঞ্জাম তালিকা:

  • প্যাকিং বক্স: বিভিন্ন সাইজের প্যাকিং বক্স সংগ্রহ করুন। সাধারণত ছোট, মাঝারি এবং বড় সাইজের বক্স প্রয়োজন হয়। ভঙ্গুর জিনিসপত্রের জন্য বিশেষ ধরনের বক্স নিন।
  • প্যাকিং টেপ ও কাঁচি: শক্তিশালী প্যাকিং টেপ এবং কাঁচি সংগ্রহ করুন। টেপগুলো যেন মজবুত হয় এবং প্যাকিং সুরক্ষিত থাকে।
  • মার্কার ও লেবেল: প্রতিটি বক্সের উপর কোন জিনিস আছে তা লেখার জন্য মার্কার এবং লেবেল ব্যবহার করুন। এতে নতুন বাসায় বক্স খুলতে সুবিধা হবে।
  • প্যাকিং পেপার ও বাবল র‍্যাপ: ভঙ্গুর এবং মূল্যবান জিনিসপত্র সুরক্ষিত রাখতে প্যাকিং পেপার এবং বাবল র‍্যাপ ব্যবহার করুন।

৪. অপ্রয়োজনীয় জিনিস বাদ দিন

শিফটিং এর আগে অপ্রয়োজনীয় এবং অব্যবহৃত জিনিস গুলো বাদ দিন। পুরোনো কাপড়, বই, অথবা অন্য কোন জিনিস যা কাজে আসে না, সেগুলো বিক্রি বা দান করে দিন। এতে প্যাকিং সহজ হবে এবং নতুন বাসায় জায়গা বাড়বে।

অপ্রয়োজনীয় জিনিস বাছাই প্রক্রিয়া:

  • ব্যবহার না করা জিনিস: যে জিনিস গুলো গত এক বছর ধরে ব্যবহার করেননি, সেগুলো বাদ দিন। এতে হোম শিফটিং এর সময় ভার কমবে।
  • বিক্রি বা দান: অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো বিক্রি করে কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারেন, অথবা দান করে দিতে পারেন। এতে কিছুটা আর্থিক সহায়তা হবে এবং সামাজিক সেবা করা হবে।
  • রিসাইকেল: পুরনো এবং ব্যবহার করা যায় না এমন জিনিস গুলো রিসাইকেল করতে পারেন। এতে পরিবেশের সুরক্ষা হবে।

৫. গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট সুরক্ষিত রাখুন

গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট এবং ফাইল গুলো আলাদা এবং নিরাপদ স্থানে রাখুন। পাসপোর্ট, ব্যাংক ডকুমেন্ট, কর্মস্থলের প্রয়োজনীয় ফাইল গুলো সহজে হারিয়ে যেতে পারে, তাই সেগুলো আলাদা করে সুরক্ষিত রাখুন।

সুরক্ষা ব্যবস্থা:

  • ডকুমেন্ট ব্যাগ: একটি আলাদা ডকুমেন্ট ব্যাগ বা ফাইল হোল্ডার সংগ্রহ করুন। এতে সব গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট এক সাথে থাকবে এবং হারানোর সম্ভাবনা কমবে।
  • ডিজিটাল কপি: প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের ডিজিটাল কপি তৈরি করে ক্লাউড স্টোরেজে সংরক্ষণ করুন। এতে কোন ডকুমেন্ট হারিয়ে গেলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে ডিজিটাল কপি ব্যবহার করতে পারবেন।
  • নিরাপদ স্থান: ডকুমেন্ট ব্যাগটি সব সময় আপনার কাছেই রাখুন এবং নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করুন। শিফটিং এর সময় কোন ঝামেলা হলে ডকুমেন্ট ব্যাগ নিরাপদে থাকবে।

৬. প্যাকিং এর সময় লেবেল লাগান

Dhaka bachelors

প্রতিটি বক্সের উপরে লেবেল লাগিয়ে দিন, যাতে কোন বক্সে কি আছে সহজে বোঝা যায়। এটি home shifting প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা আপনাকে নতুন বাসায় প্যাকিং এবং আনপ্যাকিং উভয়েই সাহায্য করবে।

লেবেলিং এর গুরুত্ব

লেবেলিং এর মাধ্যমে প্রতিটি বক্সের ভেতরের জিনিস সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, যা শিফটিং প্রক্রিয়ায় সুবিধা এনে দেয়। এর মাধ্যমে:

  • শৃঙ্খলা বজায় থাকে: বক্সগুলো সঠিকভাবে সাজানো থাকে এবং কোনটি কোথায় রাখবেন তা বুঝতে সহজ হয়।
  • আনপ্যাকিং সহজ হয়: নতুন বাসায় যাওয়ার পর কোন বক্সে কি আছে তা খুঁজে বের করতে সময় কম লাগে।
  • ভঙ্গুর জিনিসের সুরক্ষা হয়: ভঙ্গুর জিনিসপত্র আলাদা লেবেলিং এর মাধ্যমে চিনিয়ে রাখা যায়, যাতে সেগুলো আলাদা করে এবং সাবধানে পরিবহন করা হয়।

লেবেলিং এর পদ্ধতি

  • রুম অনুযায়ী লেবেলিং: প্রতিটি বক্সের উপরে সেই রুমের নাম লিখুন যেখানে সেই জিনিসগুলো ব্যবহার হবে, যেমন বেডরুম, কিচেন, বাথরুম ইত্যাদি।
  • বিশেষ লেবেল: ভঙ্গুর জিনিসের বক্সে ‘ফ্র্যাগাইল’ লিখুন এবং জিনিসের ধরনের উপর ভিত্তি করে আলাদা আলাদা রং ব্যবহার করুন।
  • সুবিধাজনক লেবেলিং: প্রতিটি বক্সের চার পাশে লেবেল লাগান, যাতে যেকোনো দিক থেকে দেখা যায়। এতে বক্সের অবস্থান যাই হোক, লেবেল সবসময় দৃশ্যমান থাকবে।

৭. প্রফেশনাল মুভিং সার্ভিস নিন

যদি সম্ভব হয়, পেশাদার মুভিং সার্ভিস নিন। তাদের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা শিফটিং প্রক্রিয়াকে দ্রুত এবং নিরাপদ করবে।

পেশাদার মুভিং সার্ভিসের সুবিধা

house moving in Dhaka

  • সময় বাঁচানো: পেশাদার মুভাররা দ্রুত এবং দক্ষভাবে কাজ করতে পারে, যা আপনাকে অনেক সময় বাঁচায়।
  • সুরক্ষিত পরিবহন: পেশাদার মুভাররা জিনিসপত্র নিরাপদে পরিবহন করতে পারে। তারা জানে কিভাবে ভঙ্গুর জিনিসপত্র এবং মূল্যবান জিনিস পরিবহন করতে হয়।
  • কম চাপ: আপনার উপর কাজের চাপ কমে যাবে এবং আপনি অফিস বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন।

পেশাদার মুভার বেছে নেওয়ার পদ্ধতি

  • গবেষণা: বিভিন্ন মুভিং কোম্পানি সম্পর্কে গবেষণা করুন এবং তাদের রেটিং ও রিভিউ চেক করুন।
  • সার্ভিস এবং দাম তুলনা করুন: বিভিন্ন কোম্পানির পরিষেবা এবং দাম তুলনা করুন।
  • রিকমেন্ডেড কোম্পানি নির্বাচন করুন: পরিচিতজনদের থেকে রিকমেন্ডেড কোম্পানির তালিকা নিন এবং তাদের সেবা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করুন।

লালামুভের বিশ্বস্ত বাসা বদল সার্ভিস গুলো পেতে একখনই ডাউনলোড করুন মোবাইল অ্যপটি। 

৮. প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো আগে প্যাক করুন

প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো যেমন - রান্নার সরঞ্জাম, বেডিং, টয়লেট্রিজ আগে প্যাক করুন। নতুন বাসায় গিয়ে প্রথম কয়েক দিন এগুলো প্রয়োজন হবে, তাই সেগুলো আগে থেকে প্রস্তুত রাখুন।

প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের তালিকা

  • রান্নার সরঞ্জাম: প্রতিদিনের রান্নার জন্য প্রয়োজনীয় বাসনপত্র, কুকিং তেল, মসলা ইত্যাদি।
  • বেডিং: বিছানার চাদর, বালিশ, কাঁথা ইত্যাদি।
  • টয়লেট্রিজ: সাবান, শ্যাম্পু, টুথপেস্ট, ব্রাশ, টয়লেট পেপার ইত্যাদি।
  • প্রথমিক চিকিৎসা কিট: ব্যান্ডেজ, অ্যান্টিসেপ্টিক, ব্যথানাশক ঔষধ ইত্যাদি।

প্যাকিং এর পদ্ধতি

  • আলাদা ব্যাগ: প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো আলাদা ব্যাগে প্যাক করুন, যাতে শিফটিং এর পর সেগুলো সহজে পাওয়া যায়।
  • হ্যান্ডি কিট: একটি হ্যান্ডি কিট তৈরি করুন, যেখানে সব প্রয়োজনীয় জিনিস থাকবে এবং নতুন বাসায় গিয়েই ব্যবহার করতে পারবেন।
  • প্রথমিক দিনগুলোর জন্য প্রস্তুতি: নতুন বাসায় প্রথম কিছু দিন কাটানোর জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু আগে থেকেই প্যাক করুন, যাতে নতুন বাসায় গিয়ে অপ্রয়োজনীয় ঝামেলা না হয়।

৯. বাসার সাথে সাথে অফিস কাজও ঠিক রাখুন

শিফটিং এর সময় অফিসের কাজেও ফোকাস রাখুন। অফিসের জরুরি কাজ গুলো আগে শেষ করে রাখুন এবং সহকর্মীদের শিফটিং এর সময় সম্পর্কে জানিয়ে রাখুন, যাতে কোন সমস্যা না হয়।

অফিস কাজের সমন্বয়

  • প্রযুক্তির ব্যবহার: শিফটিং এর সময় প্রযুক্তির সাহায্যে কাজ করুন, যেমন ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, মোবাইল ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
  • সহকর্মীদের সাহায্য নিন: সহকর্মীদের সঙ্গে কাজ ভাগাভাগি করুন, যাতে আপনার অনুপস্থিতিতে কাজের সমস্যা না হয়।
  • কাজের তালিকা তৈরি করুন: শিফটিং এর সময় যে কাজগুলো অবশ্যই করতে হবে, সেগুলোর তালিকা তৈরি করুন এবং সময়মতো শেষ করার চেষ্টা করুন।

১০. শিফটিং এর পর বিশ্রাম নিন

শিফটিং এর পর নিজেকে একটু বিশ্রাম দিন। পুরো প্রক্রিয়াটি শারীরিক এবং মানসিকভাবে ক্লান্তিকর হতে পারে, তাই নতুন বাসায় সেটেল হওয়ার আগে কিছু সময় বিশ্রাম নিন।

বিশ্রামের প্রয়োজনীয়তা

  • শারীরিক বিশ্রাম: শিফটিং এর প্রক্রিয়া শারীরিকভাবে অনেক ক্লান্তিকর হতে পারে, তাই শারীরিক বিশ্রাম নিন। এতে আপনার শরীর পুনরায় শক্তি সঞ্চয় করবে।
  • মানসিক বিশ্রাম: নতুন পরিবেশে মানসিকভাবে সামঞ্জস্য আনতে সময় লাগে। কিছু সময় মানসিক বিশ্রাম নিন এবং ধীরে ধীরে নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিন।
  • পরিবারের সাথে সময় কাটান: শিফটিং এর পর পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটান এবং নতুন বাসার পরিবেশে মানিয়ে নিতে সাহায্য করুন।

professional house moving service

উপসংহার বাসা শিফটিং প্রক্রিয়া চাকরিজীবীদের জন্য সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু সঠিক প্লানিং এবং প্রস্তুতির মাধ্যমে এটি সহজ এবং সুবিধাজনক করা সম্ভব। উপরোক্ত টিপস গুলো মেনে চললে চাকরিজীবীদের জন্য বাসা শিফটিং প্রোসেস আরো সহজ হবে এবং নতুন বাসায় সহজে মানিয়ে নিতে পারবেন। লালামুভের সাথে ঝামেলামুক্ত বাসা শিফটিং করুন। 



প্রশ্ন ১: বাসা শিফটিংয়ের সময় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কি?

উত্তর:
বাসা শিফটিংয়ের সময় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল সময় ও কাজের সমন্বয় করা। চাকুরিজীবি হিসাবে অফিসের কাজ এবং বাসা শিফটিংয়ের কাজ একসাথে সামলানো বেশ কঠিন। এছাড়াও, ফার্নিচার এবং অন্যান্য মালপত্র ঠিকভাবে প্যাকিং করা এবং নতুন বাসায় সেগুলো ঠিকভাবে সেট করা খুবই সময়সাপেক্ষ।

প্রশ্ন ২: বাসা শিফটিংয়ের জন্য কিভাবে প্রস্তুতি নেবো?

উত্তর:
বাসা শিফটিংয়ের (House Moving) জন্য আগে থেকে পরিকল্পনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে একটি তালিকা তৈরি করুন যা শিফট করার জিনিসগুলোকে বিভাগ অনুযায়ী ভাগ করে নিন। প্যাকিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, যেমন বাক্স, টেপ, এবং বাবল র‍্যাপ সংগ্রহ করে রাখুন। গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট এবং মূল্যবান জিনিস আলাদা করে রাখুন যাতে সহজে খুঁজে পাওয়া যায়।

প্রশ্ন ৩: বাসা শিফটিংয়ের সময় প্রফেশনাল সার্ভিস নেয়ার উপকারিতা কি?

উত্তর:
পেশাদার সার্ভিস নেয়ার অনেকগুলো উপকারিতা রয়েছে। প্রথমত, তারা দক্ষতার সাথে এবং দ্রুত কাজ করে। দ্বিতীয়ত, তারা শিফটিংয়ের সময় সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, যার ফলে আপনার জিনিসপত্রের ক্ষতির সম্ভাবনা কম থাকে। এছাড়া, পেশাদার সার্ভিস আপনাকে মানসিক ও শারীরিক চাপ থেকে মুক্তি দেয়, ফলে আপনি আপনার অফিসের কাজে সম্পূর্ণ মনোনিবেশ করতে পারেন।

 

Read more