কোরবানীর মাংস দূরে থাকা আপনজনকে কিভাবে পাঠাবেন?

ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। আর কয়েকদিন পরেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা এরশাদ করেছেন- “ আমি তোমাদের জন্য (কোরবানীর) উটগুলোকে আল্লাহ তা’'আলার (নির্ধারিত) নিদর্শনসমূহের মধ্যে (শামিল) করেছি, এতেই তোমাদের জন্য মঙ্গল নিহিত রয়েছে, অতএব(কোরবানী করার সময়) তাদের (সারিবদ্ধভাবে) দাঁড় করিয়ে তাদের ওপর আল্লাহ তা'আলার নাম নাও, অত:পর(জবেহ শেষে) তা যখন একদিকে পড়ে যায় তখন তোমরা তার (গোশত) থেকে নিজেরা খাও,যারা এমনিই(আল্লাহর রিজিকে) সন্তুষ্ট আছে তাদের এবং যারা (তোমার কাছে) সাহায্যপ্রার্থী হয়, এদের সবাইকে খাওয়াও; এভাবেই আমি এদের তোমাদের অধীন করে দিয়েছি, যাতে তোমরা (এ জন্য) আল্লাহ তা’আলার শোকর আদায় করতে পারো।”-সুরা হ্বজ, আয়াত ৩৬
আল্লাহ তা'আলা আরও বলেন- “ আল্লাহ তা’আলার কাছে কখনো(কোরবানীর) গোশত ও রক্ত পৌছায় না। বরং তাঁর কাছে তোমাদের তাকওয়াটুকুই পৌছায়; এভাবে আল্লাহ তা’আলা এদের তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন, যাতে যে (দ্বীনের) পথ তিনি তোমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন তার (সে উপকারের) জন্য তোমরা তার মাহাত্ম্য বর্ণনা করতে পারো।; (হে নবী,) নিষ্ঠার সাথে যারা নেক কাজ করে তুমি তাদের জান্নাতের সুসংবাদ দাও।”-সুরা হ্বজ, আয়াত ৩৭
কোরবানী ঈদের আনন্দ সবার সাথে ভাগাভাগি করে নিতে কোরবানীর মাংস একে অপরের বাড়িতে পাঠানোর চল ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকেই চলে আসছে। সহিহ মুসলিম হাদিস শরিফে আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “তোমরা খাও, সংরক্ষণ করে রাখ এবং দান কর”।
আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা:) কুরবানির গোশত একভাগ নিজের পরিবারকে খাওয়াতেন, একভাগ গরীব প্রতিবেশীদের দিতেন এবং একভাগ গরিব-মিসকিনদের দিতেন।
আজকালকার শহুরে, যান্ত্রিক জীবনে কোরবানীর গোশত বিলিবন্টনের কাজটুকুও যেন করে ওঠা অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে। একই বিল্ডিংয়ে কিংবা একই পাড়ায় থাকা প্রতিবেশীদেরকে মাংস পাঠানো হলেও অন্য এলাকায় থাকা আত্মীয়-স্বজনদেরকে মাংস পাঠানোও দুস্কর হয়ে ওঠে। কে নিয়ে যাবে মাংস? কয়টা বাসায় যাওয়া যাবে? পরদিনই তো কারো কারো অফিস শুরু হয়। কাছে থাকা স্বজনদের বাসায় নাহয় গেলাম। যারা দূরে থাকে, তাদেরকে কিভাবে পাঠাব? একজনের বাসায় পাঠালে আরেকজন যদি কিছু মনে করে বসে? এমন নানা ছোট ছোট সমস্যার কারনে আন্তরিকতাপূর্ণ এই ভাগাভাগির চর্চাও যেন আস্তে আস্তে উঠে যাচ্ছে। কুরিয়ার করে মাংস পাঠাতে গেলেও নানা টেনশন। কুরিয়ার অফিসে যাবে কে? পৌছাতে পৌছাতে মাংস নষ্ট হয়ে গেলে তো আরেক সমস্যা! শেষে পচা মাংস পাঠানোর কারনে না আত্মীয়তার সম্পর্কই নষ্ট হয়ে যায়!
অনেকে পরিচিতদের সাথে ভাগে কোরবানী দিয়ে থাকেন। দেখা যায়, যে বাসায় পশুটিকে কোরবানী করা হচ্ছে সেটি ভাগে কোরবানী দাতার বাসা থেকে দূরে। এক্ষেত্রে মাংস নিজ বাসায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে তাকে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়।
আজকাল অনেক প্রতিষ্ঠানও পশু কোরবানীর সার্ভিস দিয়ে থাকে। এইসব প্রতিষ্ঠানের জন্যও কোরবানীর মাংস কোরবানীদাতার বাড়িতে পৌছে দেবার জন্য প্রয়োজন ভাল একটি পরিবহন ব্যবস্থা।
মাংস পাঠানোর নির্ভরযোগ্য কুরিয়ার সার্ভিস
কোনো টেনশন না করে ঈদের আগেই ডাউনলোড করে নিন Lalamove app। Lalamove একটি অন-ডিমান্ড ডেলিভারি প্লাটফর্ম। পবিত্র ঈদ-উল আজহায় মাংস বিতরনের কাজকে সহজ করতে আপনার পাশে থাকবে এই অসাধারণ কুরিয়ার সার্ভিসটি। এর মাধ্যমে আপনি শুধু নিজের আত্মীয়-স্বজনের বাসাতেই মাংস পাঠাতে পারবেন তা নয়, চাইলে দূরবর্তী কোনো মাদ্রাসা বা এতিমখানার দরিদ্র শিশুদের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেবার জন্যও মাংস এবং অন্যান্য উপহার পাঠাতে পারবেন।অন্যান্য সাধারণ কুরিয়ার সার্ভিসের সাথে লালামুভের কিছু বড় পার্থক্য আছে। প্রথমত, এই প্লাটমফর্মের মাধ্যমে কোনোকিছু পাঠাতে হলে আপনাকে কোনো কুরিয়ার অফিসে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না। আপনি শুধুমাত্র একটি অ্যাপ ডাউনলোড করবেন। অ্যাপের মাধ্যমে অর্ডার প্লেস করবেন। আপনার পার্সেল বাসা থেকে পিক করে নিয়ে যাওয়া হবে।
দ্রুততম সময়ে মাংস পাঠান
তাৎক্ষণিক অর্ডারের ক্ষেত্রে ড্রাইভার ৩০ মিনিটের মধ্যে ডেলিভারির পণ্য পিক-আপ করতে চলে আসবে।
পার্সেল পিক আপ এবং গন্তব্যে পৌছে দেবার জন্য রয়েছেন লালামুভের একদল দক্ষ এবং নিষ্ঠাবান ড্রাইভার এবং রাইডার। তারা সঠিক সময়ে এসে আপনার পার্সেল নিয়ে যাবেন। আপনি চাইলে লোডিং আনলোডিং এর জন্যও তাঁদেরকে অনুরোধ করতে পারেন। একবার আপনার সাথে একজন ড্রাইভারের যোগাযোগ হয়ে গেলে আপনি ড্রাইভারের বিস্তারিত দেখতে পারবেন। আপনার অর্ডার কনফার্ম করার জন্য আপনার ড্রাইভার ফোন কলের মাধ্যমে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনি যদি আবার ড্রাইভারের সাথে যোগাযোগ করতে চান, ড্রাইভারের বিশদ বিবরণের নীচে আপনি "চ্যাট"" বা "কল" বোতামে ক্লিক করে ড্রাইভারের সাথে চ্যাট করতে পারেন বা সরাসরি ড্রাইভারকে কল করতে ইন-অ্যাপ চ্যাট ব্যবহার করতে পারেন। রাইডার/ড্রাইভার পার্সেল পিক করার পর থেকে গন্তব্যে পৌছে দেওয়া পর্যন্ত তাঁর গতিবিধি আপনি অ্যাপের মাধ্যমে রিয়েল টাইম দেখতে পাবেন। এখানেই শেষ নয়! আপনি চাইলে আপনার ডেলিভারি গ্রহীতার সাথে অর্ডারের বিস্তারিত শেয়ার করতে পারবেন। অর্ডার পেজ থেকে শেয়ার বাটনটি ক্লিক করে গ্রহীতার সাথে বিস্তারিত শেয়ার করলে গ্রহীতা সহজেই ডেলিভারি ট্র্যাকিং করতে পারবেন। পন্য গ্রহীতার কাছে পৌছানোর পর প্রাপ্তির প্রমাণ হিসাবে ডিজিটাল সাক্ষর প্রমাণ সংগ্রহের সুযোগও রয়েছে এই অ্যাপে।
জেনে নিন কোরবানির গরু কেনার আগে মাথায় রাখতে হবে যেসব বিষয়গুলো
অর্ডার প্রি-শিডিউল করুন কোরবানীর আগেই
আপনার জন্য এই অ্যাপে রয়েছে বিশেষ কিছু সুবিধা। যেমন, এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে আপনি আপনার অর্ডার প্রি-শিডিউল করতে পারবেন। কোরবানী ঈদের আগেই আপনার অর্ডার প্রি-শিডিউল করে রাখতে পারেন৷ এতে করে কোরবানীর পর আপনার কাঙ্খিত সময়েই মাংস ডেলিভারি করা সম্ভব হবে। অ্যাপের মাধ্যমে আপনি ৩০ মিনিট থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত পিক আপ টাইম শিডিউল করতে পারবেন।
প্রি-শিডিউলের ক্ষেত্রে আপনার নির্ধারিত সময় কিংবা দিনে এসে ড্রাইভার আপনার পণ্য পিক-আপ করে নিয়ে যাবে।
কোন কোন এলাকা থেকে মাংস পিক-আপ করা সম্ভব?
লালামুভ বর্তমানে ঢাকা, টঙ্গী, গাজিপুর,আশুলিয়া,সাভার,কেরানীগঞ্জ,নরসিংদী,নারায়নগঞ্জ এবং রুপগঞ্জে পণ্য ডেলিভারি করছে। সার্ভিসটি ব্যবহার করে এইসকল এলাকা থেকে আপনি কোরবানীর মাংস আপনার প্রিয় মানুষদের কাছে পাঠাতে পারবেন।
খরচ কেমন হবে?
মাংস পাঠানোর খরচ নিয়ে ভাবছেন? মাংস পাঠানোর খরচ নির্ভর করবে আপনি কতটুকু পাঠাচ্ছেন এবং কোন যানবাহনের মাধ্যমে পাঠাচ্ছেন তার উপর। লালামুভ বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের মাধ্যমে সেবা দিয়ে থাকে। যেমন ট্রাক( ১ টন ও ২ টন) কাভার্ড ভ্যান, সেডান, মোটর সাইকেল ইত্যাদি।
মোটর সাইকেল
আপনার পাঠানো মাংসের পরিমাণ যদি ২০ কেজি বা তার কম হয় তাহলে মোটর সাইকেলের মাধ্যমেই সাশ্রয়ী মূল্যে পাঠাতে পারবেন৷ এক্ষেত্রে বেস ভাড়া পড়বে ৬০ টাকা। আত্মীয়-স্বজনদের বাসায় অল্প পরিমাণে যদি মাংস পাঠাতে চান তাহলে এই সার্ভিসটিই আপনার জন্য যথেষ্ট।
সেডান কার
সেডান কারের মাধ্যমে ৪০০ কেজি পর্যন্ত নথিপত্রসমূহ,খাদ্যদ্রব্য , এবং ছোট পার্সেল ইত্যাদি পাঠানো যাবে। সেডান কারের ভাড়া ১৯৬ টাকা থেকে শুরু৷ যদি আপনি দূরবর্তী কোনো মাদ্রাসা, এতিমখানা বা বৃদ্ধাশ্রমে কোরবানীর মাংস পাঠাতে চান, সেক্ষেত্রে এই সার্ভিসটি আপনার জন্য পারফেক্ট হবে।
বাসার বাইরে কোরবানী দিচ্ছেন?
আপনি কি বাসার বাইরে কোথাও কোরবানী দিচ্ছেন? মাংস বাসায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রয়োজন? মাংসের ওজনের উপর ভিত্তি করে যেকোনো বাহন বেছে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে, পিক আপ পয়েন্ট হিসেবে কোরবানীর স্থান এবং গন্তব্য হিসেবে আপনার বাসার ঠিকানা সিলেক্ট করতে হবে।
মাল্টি-স্টপ সার্ভিস
লালামুভের অন্যতম সুবিধা মাল্টি-স্টপ সার্ভিস আপনার পার্সেল পাঠানোর খরচ কমিয়ে আনতে সহায়ক হবে। ধরা যাক, ঢাকার গুলশানে আপনার বেশ কয়েকজন আত্মীয় বসবাস করেন। আপনি তাদের সবার বাসাতেই কোরবানীর মাংস পাঠাতে চান। এক্ষেত্রে আপনি অ্যাপের মাধ্যমে একটি অর্ডারেই ভিন্ন ভিন্ন কয়েকটি স্টপেজ যোগ করতে পারেন। এতে মাংস পাঠানোর খরচ বাবদ বেশকিছু টাকা আপনি সাশ্রয় করতে পারবেন। এক অর্ডারে সর্বোচ্চ ২০টি স্টপে ডেলিভারি করা যাবে।
মাংস প্যাকেজিং এর ক্ষেত্রে যেসব নিয়ম মানতে হবে
কোরবানীর মাংস কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য শুধু ভাল কুরিয়ার সার্ভিসই নয়, ভাল প্যাকেজিংও গুরুত্বপূর্ণ। মাংস পাঠানোর ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবলম্বন না করা হলে মাংস পাঠানোর আগেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পাঠানোর কষ্টটাই তখন বৃথা যাবে। কোরবানীর মাংস কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠানোর সময় নিচের বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন।
১) কোরবানীর কয়েকদিন পরে যদি মাংস পাঠানো হয় সেক্ষেত্রে মাংস অবশ্যই ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। মাংস ভাগাভাগি এবং প্যাকিং এর আগে অবশ্যই হাত ভাল করে সাবান দিয়ে ধুয়ে নেবেন।
২) মাংস পাঠানোর জন্য এয়ার-টাইট কন্টেইনারে ব্যবহার করতে হবে। উন্নতমানের প্লাস্টিকের তৈরী কার্গো বক্স বেছে নেওয়া যেতে পারে। বক্সটিকে অবশ্যই আগে ভালভাবে পরিষ্কার করে নেবেন।
৩) মাংস বাক্সে ভরার পর ভালোভাবে বাক্সের ঢাকনা আটকে দিতে হবে। বাক্সের ঢাকনার চারপাশে স্কচটেপ লাগিয়ে দিতে হবে।
৪) মাংস ঠান্ডা রাখার জন্য জেল আইস কিংবা ড্রাই আইস প্যাক ব্যবহার করতে পারলে ভাল হয়।
৫) মাংসের বাক্সটিকে একটি প্যাকিং বাক্সে ভালোভাবে প্যাক করতে হবে। প্যাকিং বাক্সটি অবশ্যই মজবুত হতে হবে। ছেঁড়াফাটা বাক্স চলবে না।
৬) প্যাকিং বাক্সে মাংসের বাক্সটি ঢুকিয়ে ভালোভাবে স্কচটেপ আটকে প্যাক করতে হবে। প্যাকিং বাক্সে বাবল র্যাপ ব্যবহার করা প্রয়োজন। এতে ভেতরের বাক্সটি আঘাতের হাত থেকে রক্ষা পায়।
৭)প্রাপকের নাম-ঠিকানা, ফোন নাম্বার সঠিকভাবে একটি কাগজে লিখুন এবং প্যাকিং বাক্সের সাথে স্কচটেপ বা আঠা দিয়ে যুক্ত করে দিন । সরাসরি প্যাকিং বাক্সের গায়েও লিখতে পারেন। লেখার জন্য পার্মানেন্ট মার্কার ব্যবহার করবেন। এতে করে ঝড়বৃষ্টিতে নাম-ঠিকানা মুছে যাবার সম্ভাবনা থাকে না।
৮)বাক্সের গায়ে পণ্যের নাম লিখে দিন। যেমন: ‘কোরবানীর মাংস’ কিংবা ‘গরুর/খাসীর মাংস’ ইত্যাদি স্পষ্টভাবে লিখে দিন। এতে কুরিয়ার কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারবে যে পার্সেলের ভেতরে পচনশীল খাদ্যদ্রব্য রয়েছে।
৯) সব কুরিয়ার সার্ভিস খাদ্যদ্রব্য পরিবহন করে না। তাই যে কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবহার করতে চাইছেন তাদের কাছ থেকে আগে তাদের শিপিং পলিসি জেনে নিন। লালামুভ মাংসসহ বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য পরিবহন করে।
১০) এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে মাংস পাঠানোর চেষ্টা করবেন। এতে যাত্রাপথে সবচেয়ে কম সময় ব্যয় হবে।
১১) সম্ভব হলে মাংস পাঠানোর জন্য অতিরিক্ত গরমের দিন এড়িয়ে চলবেন।
১২)যাকে পাঠাবেন তিনি বাড়িতে আছে কি না আগে নিশ্চিত হয়ে নিন। যাতে পাঠানো মাংসগুলো তিনি রিসিভ করতে পারেন, ফিরিয়ে আনতে না হয়। প্রয়োজন ট্র্যাকিং ইনফরমেশন প্রাপকের সাথে শেয়ার করে নিন।
আপনি সকল নিয়ম-কানুন মেনে কোরবানী করুন, ঠিকমতো মাংস সংরক্ষণ ও প্যাকেজিং করুন। আপনার কাঙ্ক্ষিত ঠিকানায় মাংস পৌছে দিতে Lalamove আছে আপনার পাশে।
হাট থেকে পশু বাসায় নিয়ে আসতে আপনার ছাদ খোলা ট্রাকের প্রয়োজন হলেও আমাদের সার্ভিস ব্যবহার করা যাবে।
আমাদের সকলের কোরবানী কবুল হোক। আমাদের ঈদ কাটুক আনন্দে এবং নিরাপদে।